পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালীর
আগুনমুখা নদীতে
একটি স্পিডবোট
ডুবে নিখোঁজ
হওয়া পাঁচ
জনের লাশ
উদ্ধার করা
হয়েছে। ঘটনার
দু'দিন
পর শনিবার
সকালে নদীর
বিভিন্ন পয়েন্ট
থেকে তাদের
মরদেহগুলি উদ্ধার
করা হয়।
মাহিবুল্লাহ (৪৫)
রাঙ্গাবালী থানা
পুলিশের কনস্টেবল,
মোস্তাফিজুর রহমান
(৩৫) কৃষি
ব্যাংক রাঙ্গাবালীর
বাহেরচর শাখার
পরিদর্শক , হুমায়ুন
কবির (৩০)
এনজিও আশার
রাঙ্গাবালির খালগোড়া
শাখার ঋণ
কর্মকর্তা, গলাচিপাড়
আমখোলার হাসান
(৩৫) ও
বাউফলের কনকদিয়ার
ইমরান (৩৪)।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা
সাড়ে চার
টার দিকে
নিষেধাজ্ঞা অমান্য
করে ১৮
জন যাত্রী
নিয়ে স্পিডবোটটি
রাঙ্গাবালির কোরালিয়া
থেকে গলাচিপর
পানপাট্টির উদ্দেশ্যে
ছেড়ে যায়।
পরে স্পিডবোটটি
ঢেউয়ের তোরে
নদীর মাঝখানে
ডুবে যায়।
চালকসহ ১৩
যাত্রী তীরে
সাঁতরে উঠলেও
- পাঁচজন তখনও
নিখোঁজ ছিল।
এই ঘটনার
দুইদিন পর
শনিবার সকালে
নদীর বিভিন্ন
পয়েন্ট থেকে
ভাসমান অবস্থায়
তাদের মরদেহগুলি
উদ্ধার করা
হয়।
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও
স্পিডবোটটি যাত্রীদের
নিয়ে বৃহস্পতিবার
সন্ধ্যায় ছেড়ে
যায়। স্পিডবোট
মালিকসহ জড়িতদের
বিরুদ্ধে আইনানুগ
ব্যবস্থা নেওয়া
হচ্ছে।
0 মন্তব্যসমূহ