শিশু সুরক্ষা ও সম্প্রসারণের জন্য সরকারের পদক্ষেপঃ
শিশুদের নির্যাতন বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সচেতনতা
শিশুদের নির্যাতন একটি ঘৃণিত অপরাধ যা সমাজের মুখে তুলে ধরে আছে। এই অপরাধের বিরুদ্ধে সকলেই মিলিত ভাবে প্রতিষ্ঠানিত থাকতে চাই। বিশ্বজুড়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেই এই বিষয়ে সচেতনতার সন্তানা হিসাবে দাঁড়িয়ে থাকেন। তিনি শিশুদের সুরক্ষা ও উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন ব্যবস্থা বাস্তবায়নের চেষ্টা করছেন। তাঁর সচেতনতা এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের জন্য তিনি সমাজের মধ্যে বিশ্বাস ও সমর্থন গ্রহণ করেন।
বিশ্ব শিশু অধিকার দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহের অনুষ্ঠান থেকেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর সচেতনতা প্রদর্শন করেন। এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি শিশুদের জন্য ডিজিটালভাবে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে এবং শিশুদের জ্ঞানীয় বিকাশ সহায়তা করছেন। মহামারীর সময়েও তিনি শিশুদের পাঠশালার জন্য ডিজিটাল শিক্ষা প্রকল্প পরিচালনা করছেন। এটি শিশুদের শিক্ষার সমস্যার সমাধানে অবদান রাখছে এবং তাদের জ্ঞান ও দক্ষতা বিকাশে সাহায্য করছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যে প্রকাশিত হয়েছে যে, শিশুদের নির্যাতন একটি জ
ঘন্য অপরাধ যা সকলের নিন্দিত করা উচিত। সরকার শিশুদের সুরক্ষা ও সম্পূর্ণ উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করছে। তিনি বিশ্বাস করেন যে, শিশুরা সুরক্ষিত হয়ে উন্নত জীবন যাপন করতে পারেন এবং মানুষ হতে সক্ষম হয়ে যাবেন।
প্রধানমন্ত্রী শিশুদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য সর্বোচ্চ প্রয়াস সাধনা করেছেন। সকল সহযোগিতা ও সহায়তা সম্প্রদানের পাশাপাশি, শিশুদের বিভিন্ন আধারভূত অধিকার সংরক্ষণের জন্য উচ্চতর দক্ষতা এবং সুরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তোলা হচ্ছে। শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও মানসিক উন্নয়নের জন্য প্রয়োজনীয় সম্পদ এবং সুযোগ সরবরাহ করা হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সচেতনতা এবং তাঁর অবদান বিশ্বের শিশুদের প্রতি আশায় পরিণত হচ্ছে। তিনি বলেছেন, "আমরা চাই শিশুরা সুরক্ষিত হোক, সুন্দরভাবে বাঁচুক এবং মানুষ হোক।" তার জন্য শিশুদের সম্পূর্ণ সমর্থন এবং সকলের মিলিয়ে একটি সমান্তরাল প্রয়াস প্রয়োজন।
আমরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনামূলক পদক
্ষেপ এবং শিশুদের নির্যাতনের বিরুদ্ধে সকলের সহযোগিতা প্রদান করব। আমরা নির্ভীকভাবে শিশুদের হক ও সুরক্ষার জন্য সামর্থ্য প্রদান করব এবং তাদের প্রতি বিচক্ষণতা অবলম্বন করব। সমস্ত শিশুদের মানসিক ও শারীরিক সুস্থতা নিশ্চিত করার জন্য আমাদের যথেষ্ট পরিকল্পনা ও পরিকল্পিত কর্মসূচি থাকবে। এইভাবেই আমরা একটি সুরক্ষিত ও সন্তুষ্ট শিশুত্ব প্রতিষ্ঠা করতে পারব, যা আমাদের সমাজে একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ আস্থা দেবে।
0 মন্তব্যসমূহ